Upcoming Conference/Events

Pages

News

News Details
আজ (শনিবার) কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ৮টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৫৪৮ আসনের বিপরীতে লড়বে ৮১,২১৯ জন
Saturday, 05-August-2023 [12:08:20]

কৃষি বিষয়ে ডিগ্রি প্রদানকারী ৮টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ পদ্ধতিতে ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষে ১ম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণিতে ভর্তি পরীক্ষা আজ ( আগস্ট, শনিবার) অনুষ্ঠিত হচ্ছে। সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ প্রকাশনা দপ্তর জানিয়েছে এবছর ৮টি বিশ্ববিদ্যালয়ে মোট হাজার ৫৪৮ আসনে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে। এর মধ্যে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে হাজার ১১৬ আসন, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪৩১ আসন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৩৭৫ আসন, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৬৯৮ আসন, পটুয়াখালী বিজ্ঞান প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৪৪৩ আসন, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি অ্যানিমেল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ে ২৪৫ আসন, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৫০ আসন এবং হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৯০ আসন। হাজার ৫৪৮ আসনের বিপরীতে শনিবারের ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে ৮১,২১৯ জন। মোট ১১টি কেন্দ্রে উপকেন্দ্রে সকাল ১১টা ৩০ থেকে এই পরীক্ষা একযোগে অনুষ্ঠিত হবে। পরীক্ষার হলে প্রবেশপত্র ব্যতীত কোনো প্রকার কাগজ, ক্যালকুলেটর, মোবাইল ফোন, ঘড়ি, ø-টুথ ডিভাইস বা অন্য কোনো ইলেকট্রনিক ডিভাইস না আনতে নির্দেশনা দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এমসিকিউ পদ্ধতিতে মোট ১০০ নম্বরের ভিত্তিতে পরীক্ষাটি অনুষ্ঠিত হবে। ২০২২ সালের এইচএসসি/সমমানের পরীক্ষার সিলেবাস অনুযায়ী ইংরেজিতে ১০, প্রাণিবিজ্ঞানে ১৫, উদ্ভিদবিজ্ঞানে ১৫, পদার্থবিজ্ঞানে ২০, রসায়নে ২০ এবং গণিতে ২০ নম্বরের প্রশ্ন থাকছে। প্রতিটি সঠিক উত্তরের জন্য (এক) নম্বর প্রদান করা হবে এবং প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য ন্য দশমিক ২৫ নম্বর কাটা যাবে। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, মোট ১৫০ নম্বরের ভিত্তিতে ফলাফল প্রস্তুত করা হবে। ভর্তি পরীক্ষার ১০০ নম্বরের সঙ্গে এসএসসি/সমমানের পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের (চতুর্থ বিষয় ব্যতীত) ভিত্তিতে ২৫ এবং এইচএসসি/সমমানের পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের (চতুর্থ বিষয় ব্যতীত) ভিত্তিতে ২৫ নম্বর যোগ করে ফলাফল প্রস্তুত করে মেধা অপেক্ষমাণ তালিকা তৈরি করা হবে। কৃষি গুচ্ছ পরীক্ষা ২০২২-২০২৩ এর এবছর নেতৃত্ব দিচ্ছে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়। কেন্দ্রীয় ভর্তি কমিটির সভাপতি এবং সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ডাঃ মোঃ জামাল উদ্দিন ভূঞা বলেন, “এবার বেশিরভাগ শিক্ষার্থী তাদের পছন্দের কেন্দ্রে পরীক্ষায় অংশ নেবার সুযোগ পাচ্ছে এবং দেশজুড়ে প্রতিটি কেন্দ্রে উপকেন্দ্রে শিক্ষার্থীরা যাতে নির্বিঘেœ পরীক্ষায় অংশ নিতে পারে তার সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে।